বাপিবাবু জানালেন 'ম্যানহাটানের ম্যাডম্যান' নাকি এখন ছাপাখানায়। এই বইমেলায় পাওয়া যাবে, কিন্তু কোথায় পাওয়া যাবে - এখনো জানেন না। খোঁজ নিয়ে শিগগিরি আমাকে জানাবেন। একটাই বাজে খবর - বাপিবাবুর অনেক কষ্টে করা কভার নাকি ছাপাখানার মালিক ছাপতে রাজি হন নি। বাপিবাবু তাতে খুব বিমর্ষ। প্রমথবাবুর মতে ওটা নাকি পাতে দেবার যোগ্য ছিল না। বইয়ের নামটাও পাল্টানো উচিত ছিল, কেন প্রকাশক সেটা নিয়ে আপত্তি তোলেন নি প্রমথবাবু ভেবে পাচ্ছেন না।
যাইহোক এ মাসেই বইটা বেরোচ্ছে শুনে আমার ভালোই লাগছে। শুধু বইয়ের সামনে জ্যাকেটের পেছনে বাপিবাবু যা লিখেছেন, তাতে আমি একটু অবাক হয়েছি। খরচের ভয়ে পরিবারের হুকুম অমান্য করে আমি নাকি নীলা পরি নি। এটা পরিবারের চোখে পড়লে উনি কি ভাববেন বলুন তো! আমি বাপিবাবুকে অনুরোধ করলাম - প্লিজ স্যার, ওই লাইনটা বাদ দিন। উনি বললেন কভার ছাপা হয়ে দেছে, এখন বদলাতে গেলে অনেক টাকার ধাক্কা। প্রমথবাবু সেটা শুনে আমাকে বললেন, এটা আবার সমস্যা কি - দিয়ে দিন টাকাটা, টাকা বড় না গিন্নীর কাছে আপনার সম্মান বড়।
প্রমথবাবু না - সত্যি!
সংযোজনঃ এক্ষুণি একটা সুখবর শুনলাম। কলকাতার ২০১২-র বইমেলায় কলেজ স্ট্রীটের দাশগুপ্ত এণ্ড কোং নাকি বেঙ্গল পাবলিশার্সের স্টলে (স্টল নম্বর ১৪৭) আমার সব বই রাখবে। দিল্লীর ওয়ার্ল্ড বুক ফেয়ারেও আমার বই নাকি থাকবে! খবরটা শুনে বাপিবাবু হার্টফেল না করেন!
Friday, December 2, 2011
Tuesday, September 13, 2011
ম্যানহাটানের ম্যাডম্যান
বাপিবাবু আমার নতুন কাহিনীর নাম ঠিক করে ফেলেছেন 'ম্যানহাটানের ম্যাডম্যান'। তারওপর বই ছাপানোর পাবলিশারও পেয়ে গেছেন। ২০১১-র শেষে বইমেলার আগেই আগেই বইটা বেরোবে - এরমধ্যে যদি প্রকাশক বেঁকে না বসেন।
প্রমথবাবু অবশ্য এই নাম নিয়ে বেশ খোঁটা দিলেন বাপিবাবুকে। "তুই সত্যজিত রায়ের অনুকরণ করছিস, কিন্তু তার নোখেরও যোগ্য নোস। 'কৈলাসে কেলেঙ্কারি'র মধ্যে একটা ছন্দ আছে - যেটা তোর এই নামে নেই। নামটা বরং পালটে দিয়ে লেখ 'কালীঘাটে ঘটকালি'।
বাপিবাবু চটে বললেন, "নামের সঙ্গে গল্পটারতো এক যোগ থাকতে হবে!"
"বিগ ডিল। গল্পের গরু গাছে ওঠে। ম্যানহাটানের বদলে জায়গাটা করে দে কালীঘাট। আর তোর গল্পেতো সবসময়েই নিজের একটা ব্যর্থ প্রেমগাথা ঢুকিয়ে দিস। ছাড়াছাড়ি হবার আগে একেনবাবুকে দিয়ে ঘটাকালিটা করিয়ে দে।"
কথাটা শুনে বাপিবাবু এতো রেগে গেলেন, একটা কথা না বলে ইউনিভার্সিটি চলে গেলেন। যাবার আগে শুধু আমায় বলে গেলেন, "আমি আপনাকে বিখ্যাত কোরবই - ইন স্পাইট অফ প্রমথ।"
প্রমথবাবু অবশ্য এই নাম নিয়ে বেশ খোঁটা দিলেন বাপিবাবুকে। "তুই সত্যজিত রায়ের অনুকরণ করছিস, কিন্তু তার নোখেরও যোগ্য নোস। 'কৈলাসে কেলেঙ্কারি'র মধ্যে একটা ছন্দ আছে - যেটা তোর এই নামে নেই। নামটা বরং পালটে দিয়ে লেখ 'কালীঘাটে ঘটকালি'।
বাপিবাবু চটে বললেন, "নামের সঙ্গে গল্পটারতো এক যোগ থাকতে হবে!"
"বিগ ডিল। গল্পের গরু গাছে ওঠে। ম্যানহাটানের বদলে জায়গাটা করে দে কালীঘাট। আর তোর গল্পেতো সবসময়েই নিজের একটা ব্যর্থ প্রেমগাথা ঢুকিয়ে দিস। ছাড়াছাড়ি হবার আগে একেনবাবুকে দিয়ে ঘটাকালিটা করিয়ে দে।"
কথাটা শুনে বাপিবাবু এতো রেগে গেলেন, একটা কথা না বলে ইউনিভার্সিটি চলে গেলেন। যাবার আগে শুধু আমায় বলে গেলেন, "আমি আপনাকে বিখ্যাত কোরবই - ইন স্পাইট অফ প্রমথ।"
Saturday, August 6, 2011
আমার নামহীন নতুন বই
বাপিবাবু আমার আরেকটা কাহিনী প্রায় শেষ করে ফেলেছেন। ২০১১-তেই নাকি বেরোবে - বইমেলার আগে। কিন্তু কাহিনীর নাম কি দেবেন এখনো স্থির করে উঠতে পারেন নি। আমি বললাম, "তাড়াতাড়ি একটা নাম ঠিক করুন, পাঠকদের জানাতে হবে তো।" উত্তরে বললেন, "দাঁড়ান, লোকে বই কেনে বইয়ের নাম দেখে - অত তাড়াহুড়ো করলে চলে না।"
আচ্ছা বলুনতো, বইয়ের নাম না দিলে পাবলিসিটি হবে কি করে?
প্রমথবাবুকে কথাটা জানাতে বললেন, "আগে ও পাবলিশার পাক, তার পরেতো নামের প্রশ্ন।"
সেটা শুনে বাপিবাবু খুব চটে গেলেন। বললেন, "দরকার হয় ঘটিবাটি বেচে বই ছাপবো। আর কলেজ স্ট্রিটের দাশগুপ্ত এণ্ড কোম্পানিতেই বইটা পাওয়া যাবে। ব্লগে লিখে দিন, আর প্রমথকেও জানিয়ে দেবেন।"
কি ফ্যাসাদ বলুনতো। যাইহোক বইটা প্রেসে গেলেই নামটা জানিয়ে দেবো। কিনবেন কিন্তু।
আচ্ছা বলুনতো, বইয়ের নাম না দিলে পাবলিসিটি হবে কি করে?
প্রমথবাবুকে কথাটা জানাতে বললেন, "আগে ও পাবলিশার পাক, তার পরেতো নামের প্রশ্ন।"
সেটা শুনে বাপিবাবু খুব চটে গেলেন। বললেন, "দরকার হয় ঘটিবাটি বেচে বই ছাপবো। আর কলেজ স্ট্রিটের দাশগুপ্ত এণ্ড কোম্পানিতেই বইটা পাওয়া যাবে। ব্লগে লিখে দিন, আর প্রমথকেও জানিয়ে দেবেন।"
কি ফ্যাসাদ বলুনতো। যাইহোক বইটা প্রেসে গেলেই নামটা জানিয়ে দেবো। কিনবেন কিন্তু।
Thursday, February 10, 2011
'শান্তিনিকেতানে অশান্তির' পর ...
বাপিবাবু বেশ এক্সাইটেড ... আমার ব্লগ-এ দুয়েকটা কমেণ্ট আসছে দেখে। প্রমথবাবুর ধারণা বাপিবাবু নিজেই কমেন্টগুলো করছেন - আমাকে উৎসাহ দেবার জন্যে। সেটা কি হতে পারে স্যার? না, না, বাপিবাবু ভদ্রলোক, আমাকে এভাবে ঠকাবেন না। সত্যিকথা বলতে কি আমি ব্লগ লিখছি নিজের তাগিদে - বাপিবাবুর এত পরিশ্রম করে লেখা কাহিনীগুলো যাতে পুরোপুরি জলে না যায়। ব্লগ-এ কমেন্ট না করে বাপিবাবুর বই কেউ কিনলেই আমি খুশি। তবে অস্বীকার কোরব না স্যার, কমেন্ট পেতে বেশ লাগে। আগের ব্লগ-এ জয়ন্তবাবুর কমেণ্ট (বইমেলায় সুপ্রীম-এর বুকস্টলে শান্তিনিকেতনে অশান্তি পাওয়া যায় নি) পড়ে প্রমথবাবু আমাকে একচোট ঝেড়েছেন। বলেছেন, 'বাপিতো বাজে লেখেই, কিন্তু ওর মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে আপনি আরো বাজে। বই কোথায় পাওয়া যাবে সেটা আপনার বকবকানির মাঝে না রেখে প্রথমে রাখতে পারেন নি? দেখুনতো, ওর মাত্র একটা বই বিক্রি হবার যে সম্ভাবনাটা ছিল, সেটাও গেল'! যাক সে কথা, যা হবার তা হয়ে গিয়েছে।
এবার বাপিবাবু নিউ ইয়র্কের সোশালাইট বিপাশা মিত্র-র বিষ্ণুমুর্তি চুরির কেসটা নিয়ে লিখছেন। আমি দুয়েকলাইন পড়েছি - দেখলাম প্রমথবাবুর অনেক প্রশংসা আছে। যেই সেটা আমি প্রমথবাবুকে জানালাম, উনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে বললেন, "ব্যাটা নির্ঘাত্ টাকা ধার চাইবে বই ছাপানোর জন্যে। একটা পয়সাও আমি দেবো না।"
আমি জানি ইদানীং বাপিবাবুর পয়সার একটু টানাটানি চলছে, তাই বললাম, "কেন দেবেন না স্যার, বাপিবাবুর মত একজন ভালো লোককে?"
প্রমথবাবু বললেন, "ভালো লোকতো ত্রিগুণা সেনও ছিলেন।"
কথাটা শুনে আমি কনফিউসড। বললাম, "কথাটার অর্থ বুঝলাম না স্যার, একটু বুঝিয়ে বলুন।"
প্রমথবাবু বললেন, "আমার বাবা এককালে যাদবপুর ইউনিভার্সিটির ক্রিকেট টিম-এ ছিলেন। ওঁর এক বন্ধুকে টিম-এ চান্স দেবার জন্যে কোচ শিবুদাকে বলেছিলেন, 'টিমে নিয়ে নিন শিবুদা, ছেলেটা ভালো'। শিবুদা তার উত্তরে বলেছিলেন,'তাহলেতো ত্রিগুণা সেনকেও টিমে নিতে হয় (ত্রিগুণা সেন তখন যাদবপুরের রেক্টর)। ওঁর মতো ভাল লোক যাদবপুরে কে আছে'? এবার বুঝলেন?"
আমি হাঁ হয়ে আছি দেখে প্রমথবাবু বললেন, "বাপি যদি লেখক হত, আমি নিশ্চয় ধার দিতুম। এখনও দেবো যদি ও প্রমিস করে লেখার চেষ্টা ছেড়ে দেবে।"
আমি একটু চিন্তাতেই পড়েছি। বাপিবাবুর এত পরিশ্রম বোধহয় সত্যিই এবার মাঠে মারা যাবে - যদি না বাঙালী পাঠক ওঁকে উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন। বিশ্বাস করুন, স্টকে না থাকলেও যে কোনো বইয়ের দোকানে অর্ডার দিলে তারা শান্তিনিকেতনে অশান্তি কলেজ স্ট্রিটের 'দাশগুপ্ত এণ্ড কোং' থেকে আনিয়ে নিতে পারে। ১২৫ বছরের পুরনো দোকান এই দাশগুপ্ত কোম্পানী - সব বইয়ের দোকানই চিনবে। আর কি বলবো, আমার ভয় হচ্ছে এই বুঝি বাপিবাবুর শেষ......।
এবার বাপিবাবু নিউ ইয়র্কের সোশালাইট বিপাশা মিত্র-র বিষ্ণুমুর্তি চুরির কেসটা নিয়ে লিখছেন। আমি দুয়েকলাইন পড়েছি - দেখলাম প্রমথবাবুর অনেক প্রশংসা আছে। যেই সেটা আমি প্রমথবাবুকে জানালাম, উনি সঙ্গে সঙ্গে আমাকে বললেন, "ব্যাটা নির্ঘাত্ টাকা ধার চাইবে বই ছাপানোর জন্যে। একটা পয়সাও আমি দেবো না।"
আমি জানি ইদানীং বাপিবাবুর পয়সার একটু টানাটানি চলছে, তাই বললাম, "কেন দেবেন না স্যার, বাপিবাবুর মত একজন ভালো লোককে?"
প্রমথবাবু বললেন, "ভালো লোকতো ত্রিগুণা সেনও ছিলেন।"
কথাটা শুনে আমি কনফিউসড। বললাম, "কথাটার অর্থ বুঝলাম না স্যার, একটু বুঝিয়ে বলুন।"
প্রমথবাবু বললেন, "আমার বাবা এককালে যাদবপুর ইউনিভার্সিটির ক্রিকেট টিম-এ ছিলেন। ওঁর এক বন্ধুকে টিম-এ চান্স দেবার জন্যে কোচ শিবুদাকে বলেছিলেন, 'টিমে নিয়ে নিন শিবুদা, ছেলেটা ভালো'। শিবুদা তার উত্তরে বলেছিলেন,'তাহলেতো ত্রিগুণা সেনকেও টিমে নিতে হয় (ত্রিগুণা সেন তখন যাদবপুরের রেক্টর)। ওঁর মতো ভাল লোক যাদবপুরে কে আছে'? এবার বুঝলেন?"
আমি হাঁ হয়ে আছি দেখে প্রমথবাবু বললেন, "বাপি যদি লেখক হত, আমি নিশ্চয় ধার দিতুম। এখনও দেবো যদি ও প্রমিস করে লেখার চেষ্টা ছেড়ে দেবে।"
আমি একটু চিন্তাতেই পড়েছি। বাপিবাবুর এত পরিশ্রম বোধহয় সত্যিই এবার মাঠে মারা যাবে - যদি না বাঙালী পাঠক ওঁকে উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন। বিশ্বাস করুন, স্টকে না থাকলেও যে কোনো বইয়ের দোকানে অর্ডার দিলে তারা শান্তিনিকেতনে অশান্তি কলেজ স্ট্রিটের 'দাশগুপ্ত এণ্ড কোং' থেকে আনিয়ে নিতে পারে। ১২৫ বছরের পুরনো দোকান এই দাশগুপ্ত কোম্পানী - সব বইয়ের দোকানই চিনবে। আর কি বলবো, আমার ভয় হচ্ছে এই বুঝি বাপিবাবুর শেষ......।
Sunday, January 9, 2011
অবশেষে 'শান্তিনিকেতনে অশান্তি' প্রকাশিত হল
কলকাতার বইমেলার আগেই দেখলাম 'শান্তিনিকেতনে অশান্তি' বার হয়েছে। পৌষমেলায় সুবর্ণরেখা বইয়ের দোকানে কয়েকটা কপি দেখলাম। কিন্তু বাপিবাবু ঝুলিয়েছেন। আমার পুরো নামটা কোথাও উল্লেখ করেন নি। শান্তিনিকেতনের ইউনিভার্সাল বাচ্চুদা (হিতব্রত রায়) বইটা পড়ে কালোর দোকানে বসে যখন আমার কথা বলছিলেন, তখন কে জানি জানতে চাইল - গোয়েন্দার পদবীটা কি? কি মুশকিল! বাচ্চুদা অবশ্য বানিয়ে বলে দিলেন - একেন দাশগুপ্ত। পরে নাকি বাপিদাকে মস্ত একটা ধমক দেন, কি রকম লেখক তুই! গোয়েন্দার পুরো নামটাও দিস না!
প্রমথবাবু যাই বলুন, বাপিবাবু আমাকে বলেছেন - এবার কিছু লোক আমার কথা জানবে। বই সম্পর্কে কয়েকটা মন্তব্যও পেয়েছেন বাপিবাবু। ভালো-মন্দ দুই-ই। তবে ভালোর ভাগই নাকি বেশী। প্রমথবাবুর মতে যারা ভালো বলেছে তারা সবাই বাপিবাবুর কাছ থেকে বইটা কমপ্লিমেণ্টারি কপি হিসেবে পেয়েছে। যারা পয়সা দিয়ে কিনেছে - তারাই গালমন্দ করছে। আপনারা নিজেরা যদি বইটা পয়সা দিয়ে কেনেন এবং পড়ে ভাল লাগে, প্লিজ বাপিবাবুকে জানাবেন। বইমেলায় বইটা পাওয়া যাবে বেঙ্গল পাবলিশার্স, প্রগ্রেসিভ পাবলিশার্স (স্টল নম্বর ২২১) আর এ মুখার্জী-র স্টলে। কলেজ স্ট্রীটে বইটা পাওয়া যাচ্ছে দাশগুপ্ত এণ্ড কম্পানী-তে। দাশগুপ্ত ১২৫ বছরের পুরনো দোকান হয়েও কেন যে বইমেলায় দোকান দেয় না - কে জানে!
কভারের ছবিটা বাপিবাবু নিজে করেছেন। প্রমথবাবুর অবশ্য কভারটা পছন্দ হয় নি। সাত জায়গা থেকে চুরি করে কোলাজ - এটা আবার কভার হল নাকি? এর পরে যদি আমাকে নিয়ে বাপিবাবু কিছু লেখেন, তাহলে কভার ডিসাইন করবেন প্রমথবাবু। তবে 'যদি' কথাটার উপর প্রমথবাবু খুব জোর দিয়েছেন। প্রমথবাবুর মনে করেন এই শেষ - এর পরে আর কেউ বাপিবাবুর বই ছাপবে না। বাপিবাবু কিন্তু আমাকে বলেছেন বই আরো বেরবেই - প্রতিমাসে উনি টাকা জমাচ্ছেন। সেই টাকা দিয়েই উনি বই বার করবেন। কে ঠেকাবে?
Subscribe to:
Posts (Atom)